
১৪ জুন ২০১৭ হাবিপ্রবি-এর প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিটি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তির তথ্যগুলি মিথ্যা, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। হাবিপ্রবি কর্তৃপক্ষ এর তীব্র নিন্দা জানায়। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের বক্তব্য-
হাবিপ্রবিতে অধ্যয়নরত বিএসসি এগ্রিকালচার অ্যান্ড এগ্রিবিজনেস (অনার্স) এর শিক্ষার্থীরা তাদের ডিগ্রীকে বিএসসি এগ্রিকালচার (অনার্স)-এ রূপান্তরিত করার জন্য দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে। গত ১১/০৬/২০১৭ তারিখে আন্দোলনের অংশ হিসেবে প্রশাসনিক ভবনের করিডোরে অবস্থান করছিল। মাননীয় ভিসি মহোদয় তখন শিক্ষকদের প্রমোশন সংক্রান্ত বোর্ডের সভা করছিলেন। এরই মধ্যে প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সভাপতির রুমে অনাকাঙ্খিত ঘটনার খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর, সহকারী অ্যাডভাইজার ও জ্যেষ্ঠতম অধ্যাপক প্রফেসর মো. মিজানুর রহমানকে ঘটনাস্থলে পাঠান। এ ঘটনায় ভাইস চ্যান্সেলর জড়িত বা কাউকে মদদ দেয়ার প্রশ্নই ওঠেনা। এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, হাবিপ্রবি শাখা এবং প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের বিভক্তিতে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর জড়িত বা মদদ দানের প্রশ্নই ওঠেনা। উল্লেখ্য, প্রফেসর ড. মু. আবুল কাসেম-এর ভিসি হিসেবে হাবিপ্রবিতে যোগদানের পূর্বেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিভক্তি ছিল এবং গত ১৩/০৬/২০১৭ তারিখে হাবিপ্রবিতে “মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী শিক্ষক পরিষদ” নামে একটি নতুন শিক্ষক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এ বিষয়ে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর এর কোন ভূমিকা নেই।
মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর কোন বিএনপি, জামাত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে কোন আতাত করে চলছেন না। প্রশাসনে তাঁর নিয়োগ দেয়া সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি
দিনাজপুর, বাংলাদেশ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৫:১৩ পূর্বাহ্ণ |
সূর্যোদয় | ভোর ৬:৩৪ পূর্বাহ্ণ |
যোহর | দুপুর ১১:৫৪ পূর্বাহ্ণ |
আছর | বিকাল ৩:৩৮ অপরাহ্ণ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৫:১৪ অপরাহ্ণ |
এশা | রাত ৬:৩৫ অপরাহ্ণ |