ঢাকামঙ্গলবার , ১১ মে ২০২১
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কাহারোল
  5. কুড়িগ্রাম
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খানসামা
  9. খেলা
  10. গাইবান্ধা
  11. ঘোড়াঘাট
  12. চাকরী বার্তা
  13. চিরিরবন্দর
  14. জাতীয়
  15. ঠাকুরগাঁও
আজকের সর্বশেষ সবখবর

অপু বিশ্বাস এবং রোশানের সঙ্গে শ্রাবণ্য তৌহিদার টকশো

দিনাজপুর বার্তা
মে ১১, ২০২১ ৩:০৮ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দিনাজপুর বার্তা ২৪.কম ডেস্ক ॥ শ্রাবণ্য তৌহিদা। একাধারে উপস্থাপক, মডেল, অভিনেত্রী ও চিকিৎসা সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি উপস্থাপনা, মডেলিং, অভিনয় ও চিকিৎসা পেশার বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করে শ্রাবণ্য তৌহিদা। আসন্ন ঈদের উপলক্ষে বেশকিছু কাজ করেছেন তৌহিদা। ঈদের দিন থেকে শুরু করে সপ্তমদিন পর্যস্ত থাকছে তার বিভিন্ন অনুষ্ঠান। থাকবে লাইভ শো। তিনি জানান, ‘সাধারণত টিভিতে মিউজিক্যাল শো বেশি করি না। করণ ওই অনুষ্ঠানগুলো শেষ হতে হতে রাত তিন-চারটা বেজে যায়। সকালে আবার মেডিকেলে ডিউটি থাকে। তাই আমার জন্য অনেক কষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ঈদের সময় এই শো’গুলো আমি করি। কারণ ঈদের সময়টা অনেক স্পেশাল। এবারও দেশ টিভিতে ৭ দিন ব্যাপী মিউজিক্যাল লাইফ শো করছি। এ ছাড়া এটিএন বাংলার জন্য সেলিব্রেটি টকশো ‘টুইংকেল টুইংকেল সুপারস্টার’ করেছি। যেখানে অপু বিশ্বাস আর রোশান ছিলো। এইটি খুব মজার অনুষ্ঠান হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে আমরা অনেক মজা করেছি। বিশেষ করে অপুর বিশ্বাসের কারণে মাজাটা জমে উঠেছিলো। কারণ আমি তার অনেক গোপন কথা জানি। এ ছাড়া এটিএন বাংলায় ‘স্বপ্নের সীমানা’সহ আরটিভিতেও থাকবে আরও একটি শো। আরও কিছু যোগ হওয়ার সুযোগ রয়েছে।’ কদিন আগে নগরবাউল জেমসের ক্যামেরায় ধরা পড়েছিলেন শ্রাবণ্য। জেমসের ক্যামেরাবন্দি হতে পেরে আনন্দিত শ্রাবণ্য। তার কথায়, ‘একদিন হঠাৎ প্রিতম ভাই আমাকে বললেন জেমস ভাই আমার ছবি তুলতে চান। এই সুযোগটা আমি হাতছাড়া করিনি। সেই সঙ্গে ব্যবসায়িক কোন চিন্তাও ছিলো। ফটোশেুটের দিন জেমস ভাইকে আমি অন্যরকমভাবে আবিষ্কার করেছি। ওনাকে আমরা স্টেজে যেভাবে দেখি বাস্তবে তিনি ভিন্ন। উনি একবারেই বাচ্চাদের মতো অনেক মিশুক। এককথায় মানুষ হিসেবে ওনাকে আমার অসাধারণ লেগেছে।’খেলার মাঠে উপস্থাপক হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন শ্রাবণ্য তৌহিদা। খেলার মাঠে বাংলাদেশ যখন হেরে যায় তখন কেমন লাগে- এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই খারাপ লাগে। অনেক কষ্ট পাই। বাংলাদেশে যখন খারাপ খেলে তখন আমিও ইমোশনাল হয়ে যাই। তারপরও চুলচেরা হিসেবটা করতে হয়। এমন না যে বাংলাদেশ খারাপ খেলেছে সেটা আমি ভালো বলে চালিয়ে দেবো। গঠনমূলকভাবে সমালোচনা করার চেষ্টা করি। এমনভাবে সমালোচনা করার যাতে বাংলাদেশ দলের জন্য ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে।’ চিকিৎসক হিসেবে তিনি মহতি একটা কাজ করছেন শ্রাবণ্য তৌহিদা। করোনা মহামারির মধ্যে সেটি আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। এরমধ্যে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তার কথায়, মহামারির কারণে আমাদের প্রত্যেকদিন হাসপাতালে যেতে হয় না। আমাদের বিভাগীয় প্রধানের দেওয়া রুটিন অনুযায়ী ডিউটি করতে হচ্ছে। ঢাকা মেডিকেলের করোনা ইউনিট আলাদা থাকায় একেবারে শুরুর দিকে আমাদের সেখানেও ডিউটি করতে হয়েছে। করোনার মধ্যে আমরা ৭ দিন ডিউটি করে ২১ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতাম। বর্তমানে আমাদের করোনা ইউনিটে দিচ্ছে না। তাই অন্য বিভাগে কাজ করছি। শ্রাবণ্য তৌহিদা ভাষ্য, ‘কারোনার সময় নতুন নতুন বিষয় প্রত্যক্ষ করতে পেরেছি। সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি হলো- মানুষের মৃত্যু দেখেছি কিন্তু একফোটা অক্সিজেনের জন্য যে মানুষ এভাবে মারা যে সেটা কখনো দেখিনি। অক্সিজেনের মধ্যে ভেসে বেড়াচ্ছে কিন্তু লাঞ্চে অক্সিজেন নিতে পারছে না। চিন্তা করা যায়? করোনার ভয়টা কেটে গেলেও মানুষের মৃত্যু অনেক কষ্ট দেয়।’

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।