ঢাকাসোমবার , ৩১ মে ২০২১
  1. অন্যান্য
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কাহারোল
  5. কুড়িগ্রাম
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খানসামা
  9. খেলা
  10. গাইবান্ধা
  11. ঘোড়াঘাট
  12. চাকরী বার্তা
  13. চিরিরবন্দর
  14. জাতীয়
  15. ঠাকুরগাঁও
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভিটামিন-ডি-এর অভাবে কমে যায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা

দিনাজপুর বার্তা
মে ৩১, ২০২১ ২:৩০ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

দিনাজপুর বার্তা ২৪.কম ডেস্ক ॥ বর্তমানে ভিটামিন-ডি গ্রহণ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। ভিটামিন-ডি-এর অভাবে হাড়ের বিভিন্ন জটিলতাসহ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, হৃদরোগসহ আরো অনেক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি ক্যালসিয়াম শোষণ করে পাশাপাশি ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস দ্রবীভূত করতে সাহায্য করে। এর অভাবে শিশুদের রিকেটস রোগ হয় অর্থাৎ দেহের হাড় ঠিকভাবে বৃদ্ধি পায় না। হাড় নরম হয়ে যায়। শুধু ছোটদের নয়, বয়স্কদের ভিটামিন-ডি-এর অভাবে হাড় নরম হয়ে যায় বা নানা জটিলতা দেখা দেয়। ভিটামিন-ডি-এর সঙ্গে শরীরের ওজন কমানো বাড়ানো সম্পর্ক রয়েছে। এর অভাবে ক্যানসার ও উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা হতে পারে। ভিটামিন-ডি-এর প্রধান উৎস সূর্যের আলো। এছাড়াও বিভিন্ন রকম সামুদ্রিক মাছেও ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। এছাড়াও সূর্যের আলোতে বড় হয় এমন হাঁস-মুরগির ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। গবাদি পশু যারা সূর্যের আলোতে বিচরণ করে তাদের দুধেও ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। গরু-ছাগলের কলিজা, মাছের কাঁটা ও মাংসের হাড়েও ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। এই ভিটামিন দুই ধরনেরÑভিটামিন ডি২ ও ভিটামিন ডি৩। দুই ধরনের ভিটামিন-ডি আমাদের দেহের জন্য আবশ্যক। আমরা খাবার থেকে যদি ভিটামিন ডি-২ পাই তাহলে সেগুলো সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি-২ থেকে ভিটামিন ডি-৩ রূপান্তরিত হয়। ক্ষেত্রবিশেষে অনেকের তুলনায় কিছুকিছু ব্যক্তির ভিটামিন-ডি বেশি প্রয়োজন হতে পারে। ৫০-এর ঊর্ধ্ব বয়সিদের সাধারণত শরীরে ভিটামিন-ডি-এর প্রয়োজনীয়তা বেশি দেখা দেয়। কারণ এ বয়স থেকে তারা সাধারণত ঘরমুখী হওয়া বেশি শুরু করে। এজন্য তাদের অস্থির ভঙ্গুরতা শুরু হতে পারে। ২০০৭ সালে কানাডার একটি গবেষণায় দেখা গেছে ভিটামিন-ডি-এর অভাবে ৫০ শতাংশ বয়স্কদের হিপের অস্থির ভঙ্গুরতা দেখা যায়। যারা সকাল-সন্ধ্যা অফিস করেন তাদের সূর্যের আলোতে প্রবেশ করা একেবারেই কম হয়, সেজন্য তাদের ভিটামিন-ডি-এর অভাব দেখা দিতে পারে। যারা সামুদ্রিক মাছ, গরুর দুধ, বিভিন্ন গবাদি পশুর কলিজাজাতীয় খাবার গ্রহণ করে না অর্থাৎ নিরামিষভোজী তাদের রক্তে ভিটামিন-ডি-এর অভাব দেখা দিতে পারে। সেজন্য তাদের আমিষজাতীয় খাবারের পরিবর্তে ওটস, সয়ামিল, টফু জাতীয় খাবারের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে। ভিটামিন-ডি জাতীয় খাবার গ্রহণের পাশাপাশি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সূর্যের আলো গায়ে লাগাতে হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।